হ্যাকিং ইনট্রোডাকশন
আমাদের দেশে “হ্যাকার” নামটা শুনলেই হয় কেউ বিদ্রুপের হাসি হেসে ফেলেন নয়তো মনে মনে আতংক নিয়ে আড়চোখে তাকান।
আমরা এখনো সিংহভাহ মানুষ’ই “হ্যাকিং” জিনিসটা কি এবং “হ্যাকার” মহাশয় আসলে কে সেটাই জানি না!!!
হ্যাকিং শব্দের সোজাসাপটা বাংলা অর্থ হলো “চুরি করা” কিংবা “কারো অনুমতি ছাড়া দখল করা” তা হউক রিয়েল লাইফ/ভার্চুয়াল লাইফের যেকোন এ্যাসেট।
মনে করুন আপনি আপনার গার্লফ্রেন্ড ফেসবুকে কার সাথে চ্যাট করে সেটা অনুসন্ধান করতে চান, এখন তার ঐ ফেসবুক একাউন্ট এর এক্সেস (দখল) নেওয়ায় হলো হ্যাকিং।
হ্যাকিং যে শুধু ভার্চুয়াল লাইফের মাঝেই সীমাবদ্ধ এমনটা নয় বরং রিয়েল লাইফের পকেটমার মহাশয়’ও কিন্তু প্রকারন্তরে একজন হ্যাকার!
আবার ফুটপাতে হকারি করে ঔষধ বিক্রি করা হাতুড়ে ডাক্তার কাম ক্যানভাসার নিজেও একজন হ্যাকার বটে কেননা তিনি কথার জাদুতে (এটাকে হ্যাকিং এর ভাষায় সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলা যেতে পারে) পাবলিকের মন ভুলিয়ে ১ টাকার ট্যাবলেট ১০০ টাকাতে বিক্রি করেন।
অনেকে মনে করেন যে হ্যাকিং শুধু একটা নেশা মাত্র; তারা নিশ্চয়ই উপরের দৃষ্টান্ত হতে বুঝতে পারছেন জগতে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজসাধ্য এবং স্মার্ট উপায়টাই হলো এই হ্যাকিং (তাইবলে আপনাকে আমি হকার/হাতুড়ে ডাক্তার হতে বলবো না)।
এই জগতে সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকলের মাঝেই কমবেশী হ্যাকিং এর সৃজনশীলতা দিয়েই আমাদের তৈরী করেছেন; আপনাকে শুধু আপনার ব্রেইন হাতড়ে সেটা সার্চ আউট করতে হবে এবং তদুপরি সেই জ্ঞানটা ইউটিলাইজ করে পাকাপোক্ত হ্যাকার হতে হবে।
আমরা যখন বাজারে শপিং করতে যাই তখন ৫০০ টাকা দামের শার্টের মূল্য কমিয়ে ৩০০ টাকাতে কিনে আনার চেষ্টা করি (দোকানীকে তখন কনভিন্স করার চেষ্টা করি) বিপরীতে দোকানীও তার কাস্টমারের কাছ থেকে দুই পয়সা বেশী লাভের আশায় প্রোডাক্টের গুণাগুণ জাহির করে আপনাকে ম্যানিউপুলেট করার চেষ্টা করে; এখানে ক্রেতা-বিক্রেতা দুইজনেই কিন্তু চিরন্তন হ্যাকার!!!
প্রেমিকার নিকট প্রেম নিবেদন ( প্রপোজ) করা হতে শুরু করে রান্নাঘরের লবণ বেশী হলে তরকারীতে আলু বাড়িয়ে দেওয়া সবখানেই এই হ্যাকিং বিদ্যা আছে।
হ্যাকার!!!
যিনি হ্যাকিং করেন কিংবা হ্যাকিং করার চেষ্টা করেন তিনিই হলেন হ্যাকার (প্রথাগত সংজ্ঞা হলো “অন্যের অনুমতি ছাড়া কারো সিস্টেমে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বা অনুপ্রবেশ করা চেষ্টাকারী হলেন হ্যাকার”)।
এখানে সিস্টেম বলতে কারো কম্পিউটার, ওয়েব সার্ভার, ইন্টারনেট রাউটার, এনড্রোয়েড ডিভাইস, সোস্যাল মিডিয়া একাউন্ট যেমন ফেসবুক – টুইটার, ব্যাংক একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড এমনকি অন্যের ব্রেইনটাকেও বোঝানো হয়…..কথা ক্লিয়ার আছে তো?!
হ্যাকার চেনার কষ্টিপাথর:
আজকের দিনে ভার্চুয়ালে অনেকেই নিজেদের হ্যাকার বলে দাবী করেন, হ্যাকিং নামটাকে তারা যেন একটি প্যাশান ভেবে নিয়েছে। অপরদিকে কিছু ল্যামার আছে যারা টুকটাক অন্যোর হ্যাকিং টেকনিক কপি করে পাবলিকের চোখ নিজেদের জাহির করতে পছন্দ করেন।
আপনি যদি প্রকৃত হ্যাকার চিনতে চান তাহলে খেয়াল করবেন লীট হ্যাকারেরা প্রায়ই এনোনিমাস হয় (আপনি যেই মানুষটাকে চিনেন তার মুখোশের আড়ালেও আছে আরেকটা মানুষ), তারা নিজেদের মূল নাম এড়িয়ে সাংকেতিক ( বিশেষত লীট ভাষায়) কোড নেইম ইউজ করেন, এরা স্বভাবতই মেধাবী ও বিনয়ী হয়ে থাকে।
আপনি যদি একজন লীট হ্যাকারকে প্রশ্ন করেন ” তুমি কি একজন হ্যাকার?” তবে ওভার ৯৯% উত্তর আসবে “না”।
এবার নিশ্চয়ই হ্যাকার চিনতে আপনার চোখ ফুটে গিয়েছে!
হ্যাকিং বিদ্যা শিক্ষার সত্যতা:
আপনি যদি মনে করেন আপনি একদিনে কিংবা এক সপ্তাহে হ্যাকিং শিখতে পারবেন তবে এটা আপনার ভুল ধারণা, হ্যাকিং কোন মুখস্ত বিদ্যা নয় যে একটা বই পড়লেই আপনি সবজান্তা হয়ে যাবেন।
হ্যাকিং একটি প্রগতিশীল নিয়ত বিস্তৃত টেক-সায়েন্স যেটার সফলতা নির্ভর করে আপনার ব্রেইনের বুদ্ধিদীপ্ততা, জ্ঞান, ধৈর্য্য, অধ্যাবসায় এবং অনুশীলনের ওপর।
সুতরাং হ্যাকার হতে চাইলে সবার আগে উপরের গুণগুলো অর্জন করতে শিখুন!
এই পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ হ্যাকিং টোকনিক
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে আমি কার্ডিং কিংবা এডভান্স ফেসবুক আইডি হ্যাকিং মেথডের কথা বলছি…তাইনা?
আমি বলছি সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং তথা সাইকোলজিক্যাল মাইন্ড হ্যাকিং এর কথা!
নোট করে রাখুন ” এই জগতের সবচেয়ে মূল্যবান এবং কার্যকরী হ্যাকিং সফটওয়্যারেী নাম হলো আপনার বুদ্ধি তথা ব্রেইন”
এই সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দিয়ে আপনি চাইলে খুব সহজেই অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করা থেকে শুরু করে কার্ডিং এমনকি ভিক্টিমের ( যিনি আপনার হ্যাকিং টার্গেট পার্সন) এর নিজের ইচ্ছাতেই তার সমস্ত টাকা হ্যাক করতে পারেন।
আপনি হয়তো শুনে অবাক হবেন এই সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা আপনি চাইলে আপনার ভিক্টিমকে হত্যা করার পরিবর্তে সুইসাইড কমিট পর্যন্ত করাতে পারেন; অর্থাৎ আপনার ব্রেইনের শক্তি দিয়েই নিঃশেষ করে দিতে পারেন আপনার শত্রুকে!!!
হয়তো আমার কথাগুলো পড়ে আপনার খুব অবাক লাগছে তবে ভরসা রাখুন এই এক্সট্রিম সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং তথা সাইকোলজিক্যাল মাইন্ড হ্যাকিং নিয়েও ইনশাআল্লাহ আমি আপনাদের ক্লাস নিবো; ঐসময় আপনি হয়তো আপনার নিজের ভেতরের আরেকটা নতুন মানুষকে আবিষ্কার করতে পারবেন।
হ্যাকিং জগত:
ইন্টারনেটের এই ভার্চুয়াল দুনিয়াতে হ্যাকারের জন্যও সারফেস ও ডিপ ওয়েবে রয়েছে তাদের নিজেদের সিক্রেট জগত; এমনকি টপ কিছু সাইটের এড্রেস হলো:
ডিপ ওয়েব:
★http://5eme2auqilcux2wq.onion
★http://hacker4hhjvre2qj.onion
★http://torum6uvof666pzw.onion
★http://kickassugvgoftuk.onion
★http://hackerw6dcplg3ej.onion
★http://mvfjfugdwgc5uwho.onion
সারফেস ওয়েব:
★https://www.hackthissite.org/forums
★https://hackforums.net
★https://bhf.io
★https://forums.hak5.org
★https://forum.exploit.in/
★https://0x00sec.org
★https://seclists.org
★https://www.nulled.to
★https://bitshacking.com/forum
★https://cardingteam.cc
আজকের মতো এখানেই সমাপ্তি; হয়তো ভাবতে পারেন এই ছোট্ট ছোট্ট কথাতে আর কিইবা হ্যাকিং শেখালাম তাইনা?!
তাহলে শুনুন…. উপরের লেখাগুলি আবার ভালোমতো পড়ুন তাহলে আপনার সবকনশিয়াস মাইন্ড অটোমেটিক ট্রেইনড হয়ে যাবে (এমনিতেই কনশিয়াস মাইন্ড সহাজাতভাবে একটু শেয়ানা টাইপের হয়)।
আমাদের পরবর্তী ক্লাস থাকবে “টপ সিক্রেট ক্লাস-০১] : হ্যাকিং ইনট্রোডাকশন
আমাদের দেশে “হ্যাকার” নামটা শুনলেই হয় কেউ বিদ্রুপের হাসি হেসে ফেলেন নয়তো মনে মনে আতংক নিয়ে আড়চোখে তাকান।
আমরা এখনো সিংহভাহ মানুষ’ই “হ্যাকিং” জিনিসটা কি এবং “হ্যাকার” মহাশয় আসলে কে সেটাই জানি না!!!
হ্যাকিং শব্দের সোজাসাপটা বাংলা অর্থ হলো “চুরি করা” কিংবা “কারো অনুমতি ছাড়া দখল করা” তা হউক রিয়েল লাইফ/ভার্চুয়াল লাইফের যেকোন এ্যাসেট।
মনে করুন আপনি আপনার গার্লফ্রেন্ড ফেসবুকে কার সাথে চ্যাট করে সেটা অনুসন্ধান করতে চান, এখন তার ঐ ফেসবুক একাউন্ট এর এক্সেস (দখল) নেওয়ায় হলো হ্যাকিং।
হ্যাকিং যে শুধু ভার্চুয়াল লাইফের মাঝেই সীমাবদ্ধ এমনটা নয় বরং রিয়েল লাইফের পকেটমার মহাশয়’ও কিন্তু প্রকারন্তরে একজন হ্যাকার!
আবার ফুটপাতে হকারি করে ঔষধ বিক্রি করা হাতুড়ে ডাক্তার কাম ক্যানভাসার নিজেও একজন হ্যাকার বটে কেননা তিনি কথার জাদুতে (এটাকে হ্যাকিং এর ভাষায় সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বলা যেতে পারে) পাবলিকের মন ভুলিয়ে ১ টাকার ট্যাবলেট ১০০ টাকাতে বিক্রি করেন।
অনেকে মনে করেন যে হ্যাকিং শুধু একটা নেশা মাত্র; তারা নিশ্চয়ই উপরের দৃষ্টান্ত হতে বুঝতে পারছেন জগতে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজসাধ্য এবং স্মার্ট উপায়টাই হলো এই হ্যাকিং (তাইবলে আপনাকে আমি হকার/হাতুড়ে ডাক্তার হতে বলবো না)।
এই জগতে সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকলের মাঝেই কমবেশী হ্যাকিং এর সৃজনশীলতা দিয়েই আমাদের তৈরী করেছেন; আপনাকে শুধু আপনার ব্রেইন হাতড়ে সেটা সার্চ আউট করতে হবে এবং তদুপরি সেই জ্ঞানটা ইউটিলাইজ করে পাকাপোক্ত হ্যাকার হতে হবে।
আমরা যখন বাজারে শপিং করতে যাই তখন ৫০০ টাকা দামের শার্টের মূল্য কমিয়ে ৩০০ টাকাতে কিনে আনার চেষ্টা করি (দোকানীকে তখন কনভিন্স করার চেষ্টা করি) বিপরীতে দোকানীও তার কাস্টমারের কাছ থেকে দুই পয়সা বেশী লাভের আশায় প্রোডাক্টের গুণাগুণ জাহির করে আপনাকে ম্যানিউপুলেট করার চেষ্টা করে; এখানে ক্রেতা-বিক্রেতা দুইজনেই কিন্তু চিরন্তন হ্যাকার!!!
প্রেমিকার নিকট প্রেম নিবেদন ( প্রপোজ) করা হতে শুরু করে রান্নাঘরের লবণ বেশী হলে তরকারীতে আলু বাড়িয়ে দেওয়া সবখানেই এই হ্যাকিং বিদ্যা আছে।
হ্যাকার!!!
যিনি হ্যাকিং করেন কিংবা হ্যাকিং করার চেষ্টা করেন তিনিই হলেন হ্যাকার (প্রথাগত সংজ্ঞা হলো “অন্যের অনুমতি ছাড়া কারো সিস্টেমে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বা অনুপ্রবেশ করা চেষ্টাকারী হলেন হ্যাকার”)।
এখানে সিস্টেম বলতে কারো কম্পিউটার, ওয়েব সার্ভার, ইন্টারনেট রাউটার, এনড্রোয়েড ডিভাইস, সোস্যাল মিডিয়া একাউন্ট যেমন ফেসবুক – টুইটার, ব্যাংক একাউন্ট, ক্রেডিট কার্ড এমনকি অন্যের ব্রেইনটাকেও বোঝানো হয়…..কথা ক্লিয়ার আছে তো?!
হ্যাকার চেনার কষ্টিপাথর:
আজকের দিনে ভার্চুয়ালে অনেকেই নিজেদের হ্যাকার বলে দাবী করেন, হ্যাকিং নামটাকে তারা যেন একটি প্যাশান ভেবে নিয়েছে। অপরদিকে কিছু ল্যামার আছে যারা টুকটাক অন্যোর হ্যাকিং টেকনিক কপি করে পাবলিকের চোখ নিজেদের জাহির করতে পছন্দ করেন।
আপনি যদি প্রকৃত হ্যাকার চিনতে চান তাহলে খেয়াল করবেন লীট হ্যাকারেরা প্রায়ই এনোনিমাস হয় (আপনি যেই মানুষটাকে চিনেন তার মুখোশের আড়ালেও আছে আরেকটা মানুষ), তারা নিজেদের মূল নাম এড়িয়ে সাংকেতিক ( বিশেষত লীট ভাষায়) কোড নেইম ইউজ করেন, এরা স্বভাবতই মেধাবী ও বিনয়ী হয়ে থাকে।
আপনি যদি একজন লীট হ্যাকারকে প্রশ্ন করেন ” তুমি কি একজন হ্যাকার?” তবে ওভার ৯৯% উত্তর আসবে “না”।
এবার নিশ্চয়ই হ্যাকার চিনতে আপনার চোখ ফুটে গিয়েছে!
হ্যাকিং বিদ্যা শিক্ষার সত্যতা:
আপনি যদি মনে করেন আপনি একদিনে কিংবা এক সপ্তাহে হ্যাকিং শিখতে পারবেন তবে এটা আপনার ভুল ধারণা, হ্যাকিং কোন মুখস্ত বিদ্যা নয় যে একটা বই পড়লেই আপনি সবজান্তা হয়ে যাবেন।
হ্যাকিং একটি প্রগতিশীল নিয়ত বিস্তৃত টেক-সায়েন্স যেটার সফলতা নির্ভর করে আপনার ব্রেইনের বুদ্ধিদীপ্ততা, জ্ঞান, ধৈর্য্য, অধ্যাবসায় এবং অনুশীলনের ওপর।
সুতরাং হ্যাকার হতে চাইলে সবার আগে উপরের গুণগুলো অর্জন করতে শিখুন!
এই পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ হ্যাকিং টোকনিক
আপনি হয়তো ভাবতে পারেন যে আমি কার্ডিং কিংবা এডভান্স ফেসবুক আইডি হ্যাকিং মেথডের কথা বলছি…তাইনা?
আমি বলছি সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং তথা সাইকোলজিক্যাল মাইন্ড হ্যাকিং এর কথা!
নোট করে রাখুন ” এই জগতের সবচেয়ে মূল্যবান এবং কার্যকরী হ্যাকিং সফটওয়্যারেী নাম হলো আপনার বুদ্ধি তথা ব্রেইন”
এই সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দিয়ে আপনি চাইলে খুব সহজেই অন্যের ফেসবুক আইডি হ্যাক করা থেকে শুরু করে কার্ডিং এমনকি ভিক্টিমের ( যিনি আপনার হ্যাকিং টার্গেট পার্সন) এর নিজের ইচ্ছাতেই তার সমস্ত টাকা হ্যাক করতে পারেন।
আপনি হয়তো শুনে অবাক হবেন এই সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা আপনি চাইলে আপনার ভিক্টিমকে হত্যা করার পরিবর্তে সুইসাইড কমিট পর্যন্ত করাতে পারেন; অর্থাৎ আপনার ব্রেইনের শক্তি দিয়েই নিঃশেষ করে দিতে পারেন আপনার শত্রুকে!!!
হয়তো আমার কথাগুলো পড়ে আপনার খুব অবাক লাগছে তবে ভরসা রাখুন এই এক্সট্রিম সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং তথা সাইকোলজিক্যাল মাইন্ড হ্যাকিং নিয়েও ইনশাআল্লাহ আমি আপনাদের ক্লাস নিবো; ঐসময় আপনি হয়তো আপনার নিজের ভেতরের আরেকটা নতুন মানুষকে আবিষ্কার করতে পারবেন।
হ্যাকিং জগত:
ইন্টারনেটের এই ভার্চুয়াল দুনিয়াতে হ্যাকারের জন্যও সারফেস ও ডিপ ওয়েবে রয়েছে তাদের নিজেদের সিক্রেট জগত; এমনকি টপ কিছু সাইটের এড্রেস হলো:
ডিপ ওয়েব:
★http://5eme2auqilcux2wq.onion
★http://hacker4hhjvre2qj.onion
★http://torum6uvof666pzw.onion
★http://kickassugvgoftuk.onion
★http://hackerw6dcplg3ej.onion
★http://mvfjfugdwgc5uwho.onion
সারফেস ওয়েব:
★https://www.hackthissite.org/forums
★https://hackforums.net
★https://bhf.io
★https://forums.hak5.org
★https://forum.exploit.in/
★https://0x00sec.org
★https://seclists.org
★https://www.nulled.to
★https://bitshacking.com/forum
★https://cardingteam.cc
আজকের মতো এখানেই সমাপ্তি; হয়তো ভাবতে পারেন এই ছোট্ট ছোট্ট কথাতে আর কিইবা হ্যাকিং শেখালাম তাইনা?!
0 মন্তব্যসমূহ